খুব একটা আসো না তুমি এ হৃদয়ে যুক্ত থাকা পশমি মেঘের দ্বীপপুঞ্জে তবে আজও সন্ধ্যের বেলকুনিতে দাড়িয়ে দেখি, কসমিক শূন্যতার সিড়ি বেয়ে ঢলে পড়েছে মায়োপিয়া। কিন্তু বহুদিন সযত্নে আগলে রাখা ভালোবাসার বর্নমালায় অবাধ্য জোছনায় ভিজে উঠেছে ফোটা ফোটা অরুনোপলক অশ্রু। এই যে মনের ছাই চাপা আগুন নিয়ে চাঁদটা আজও ক্লান্ত পথিক, তার নিলীণ অশ্রু গুলো বৃষ্টিতে ভেজা সান্ধ্য প্রেম সংগীত। . খামখেয়ালী মন নিয়ে একদিন শত আমজনতার মাঝে আমিও সজিব কিছু স্বপ্ন দেখেছি, হতাশাগ্রস্থ কাকেদের নিরলস চিৎকার আর হাহাকার দেখেও খুজেছি একমুটো রূপালী ফিনিক, এক চিলতে বিমর্ষ আলোর মাঝে ছুঁতে চেয়েছি ক্ষণ নীলাভ মায়ার বালি, খুব ভাব জমেছিল বুক ভরা লোমশ নিয়ে ঘাসের গালিচার সাথে কোলাকুলি করার। বয়স তার নিজস্ব গতিতে চলে যাচ্ছে জেনেও ইচ্ছে ছিল সুদূর ভবিষ্যতে তোমার হাত ধরে বাকি পথ চলার কিন্তু মেয়ে দ্যাখো, তোমার ছলনা দেখে আজও আল্পনার অশ্রু সাজায় স্মৃতির হিম রেণুতে, দু’চোখের নোনাজলে আঁকি ছোট্ট এক চিলেকোঠা কিংবা নিশি রাতের কাব্য। . এ অবহেলার নগরে হয় তো আমি-ই ছিলাম এক বাশিওয়ালা, তোমার তামাশা দেখে আজ থমকে গেছে সে বাশির সুর, ছিড়ে গেছে খুব যত্নে করে নীল খামে সাজিয়ে রাখা রৌদ্রচিঠিটা, হৃদয়ের প্রাচীরে জমে উঠেছে কিছু কংক্রিটের ব্লক আর পাথরেরা। এত কিছুর পরেও অনন্তকাল ধরে এ আঁখি যুগলে বিরহের পেরেক মারি, পথের মায়ায় স্মৃতি গুলো আবার জড়িয়ে ধরি, ছলনার সে বেদনা নিয়ে এক সময় শুয়ে পড়ি, রাতটা ক্লান্ত হয়ে হেলে পড়ে, চাঁদ ডুবে যায়, তারা গুলো নিভে যায় অথচ আমি আবার জাগি, ক্যালেন্ডারে দিন গুণি আর বুনে চলি আশার বীজ।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।